‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জুরিবোর্ড সদস্যদের আরও দায়িত্বসহকারে সব তদবির, ব্যক্তি আর গোষ্ঠীস্বার্থের ওপরে উঠে বিচারকার্য সম্পন্ন করা জরুরি। নিরপেক্ষতার ঘাটতি অযোগ্য লোকের হাতে পুরস্কার তুলে দেয়। তাতে সার্বিক অনুষ্ঠানের গুরুত্বহানি হয়।
কোনো শাখায় মানসম্মত প্রতিযোগী না থাকলে সেই শাখায় ওই বছর পুরস্কার না-ও দেওয়া যেতে পারে। মনে রাখতে হবে, এই পুরস্কার চলচ্চিত্রের জন্য অপরিসীম গুরুত্ব বহন করে।
পক্ষপাতিত্ব বা তদবিরের সংস্কৃতি ত্যাগ না করলে ক্ষতি সার্বিকভাবে এ দেশের চলচ্চিত্রেরই।’- কিছুটা অভিমান নিয়ে এমন কথা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখেন তৌকির আহমেদ।
‘অজ্ঞাতনামা’ ছবির জন্য সেরা কাহিনিকার হিসেবে ২০১৬ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন তিনি। ‘অজ্ঞাতনামা’ ছবিটি সেরা চলচ্চিত্র ও খল চরিত্রে সেরা অভিনেতার পুরস্কার জিতেছে।
তৌকীর আহমেদ আরও লিখেছেন, ‘চলচ্চিত্রের এই সর্বোচ্চ পুরস্কারের সেশনজট দূর করা দরকার। ২০১৬ সালের পুরস্কার ২০১৮ সালে না হয়ে ২০১৭ সালের মধ্যে হলেই ভালো হতো।
তা না হলে আনন্দ যেমন ফিকে হয়, একই সঙ্গে দর্শকের কাছেও এর গুরুত্ব কমে। এ ধরনের একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান গুরুত্ব সহকারে সুন্দর ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় হওয়া উচিত। তা না হলে সৌন্দর্যের হানি ঘটে।’
তিনি মনে করেন,‘ রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান হলেও এটা তো আমাদের। কাউকে না কাউকে কথা বলতেই হবে। সেদিনের অনুষ্ঠানে কিন্তু কমবেশি সবাই আয়োজন নিয়ে কথা বলেছেন।
হয়তো তাঁরা কেউই অনরেকর্ড এসব বিষয়ে কথা বলতে চাননি। কিন্তু এভাবে চলতে থাকলে তো পরবর্তী প্রজন্মের কাছে অপরাধী থেকে যাব। তাই এই ভুলগুলো ধরিয়ে দেওয়াটা দায়িত্ব মনে করেছি।’
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ১১ জুলাই ২০১৮, ১২:০৭ পূর্বাহ্ণ ১২:০৭ পূর্বাহ্ণ
চলতি বছরের গত আগস্ট মাসে ১ দশমিক ১৭ শতাংশ কমে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক…
জুলাই বিপ্লবে সকল শহীদে স্বপ্ন পূরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.…
রাষ্ট্রদূত মো. জসীম উদ্দিনকে নতুন পররাষ্ট্রসচিব করা হয়েছে। তিনি সাবেক পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের স্থলাভিষিক্ত…