মুসলমানদের কাছে সপ্তাহের সবচেয়ে গুরুত্ব ও তাৎপর্যপূর্ণ দিন হল শুক্রবার অর্থাৎ জুম্মার দিন। ফজিলতের কারণে এদিনটি গরীবের ঈদের দিন বলা হয়ে থাকে।
জুম্মার দিনকে সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন ঘোষণা দিয়েছেন রাসূলুল্লাহ (সা.)। অপর দিকে বিনা বারণে জুম্মার নামাজ ছেড়ে দেয়ার জন্য রয়েছে ভয়াবহ শাস্তি।জুম্মার নামাজ না পড়লে যে ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে সতর্ক করেছেন রাসূল (সা.)
জুম্মার নামাজ না পড়ার পরিণাম: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পরপর তিনটি জুম্মা বিনা ওজরে ও ইচ্ছা করে ছেড়ে দেবে, আল্লাহ তাআলা ঐ ব্যক্তির অন্তরে মোহর মেরে দেবেন। (তিরমিযী,আবু দাউদ, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ)।জুম্মার নামাজ না পড়লে যে ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে সতর্ক করেছেন রাসূল (সা.)
পর এক হাদীসে রাসূল (সা.) বলেছেন, জুম্মা ত্যাগকারী লোকেরা হয় নিজেদের এই খারাপ কাজ হতে বিরত থাকুক। (অর্থাৎ জুম্মার নামাজ আদায় করুক), নতুবা আল্লাহ তাআলা তাদের এই গোনাহের শাস্তিতে তাদের অন্তরের ওপর মোহর করে দেবেন। পরে তারা আত্মভোলা হয়ে যাবে।
অতপর সংশোধন লাভের সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হয়ে যাবে। (মুসলিম)।জুম্মার নামাজ না পড়লে যে ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে সতর্ক করেছেন রাসূল (সা.)
হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূল (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পর পর তিনটি জুম্মা পরিত্যাগ করবে, সে ইসলামকে পিছনের দিকে নিক্ষেপ করল।
(মুসলিম)।তবে আবার রাসূল (সা.) বলেছেন, চার শ্রেণির লোক ব্যতিত জুমআ’র নামাজ ত্যাগ করা কবিরা গোনাহ। চার শ্রেণির লোক হল- ক্রীতদাস, স্ত্রীলোক, অপ্রাপ্ত বয়স্ক বালক, মুসাফির ও রোগাক্রান্ত ব্যক্তি। (আবু দাউদ)।
জুম্মার নামাজ না পড়লে যে ভয়াবহ পরিণতির বিষয়ে সতর্ক করেছেন রাসূল (সা.) মহান আল্লাহ তাআলা সবাইকে নিয়মিত জুম্মার নামাজ আদায় করে ভয়াবহ শাস্তি থেকে সবাইকে হেফাজত করুন। আমীন
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৩ আগস্ট ২০১৮, ১১:০৪ পূর্বাহ্ণ ১১:০৪ পূর্বাহ্ণ
সম্প্রতি রবি আজিয়াটা লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো বিডিঅ্যাপস কানেক্ট: এঙ্গেজ এন্ড ইনোভেট - টপ…
চলতি বছরের গত আগস্ট মাসে ১ দশমিক ১৭ শতাংশ কমে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক…
জুলাই বিপ্লবে সকল শহীদে স্বপ্ন পূরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.…