ছাত্র আন্দোলনের সময় কোনো নিয়মের তোয়াক্কা না করেই দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করেন অধ্যাপক আলমগীর। অবশেষে তিনি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) থেকে পদত্যাগ করেছেন। ‘অলিখিতভাবে’ তিনিই ছিলেন ইউজিসির চেয়ারম্যান।
রোববার (৮ সেপ্টেম্বর) সকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদের কাছে তিনি পদত্যাগপত্র জমা দেন।
পদত্যাগপত্রে তিনি লিখেছেন, ২০২৩ সালের ১৬ জুন থেকে আমি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের পূর্ণকালীন সদস্য পদে দ্বিতীয় মেয়াদে কর্মরত। ব্যক্তিগত কারণে এ পদে আমার পক্ষে দায়িত্ব পালন সম্ভব হচ্ছে না। তাই আমি ৮ সেপ্টেম্বর সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করছি।
একই সঙ্গে তিনি তার পূর্বের কর্মস্থল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে অধ্যাপক (গ্রেড-১) (মূল পদ) পদে আগামী ৯ সেপ্টেম্বর পুনরায় যোগদান করতে চান। এজন্য তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
গত ১৬ জুলাই রাতে হঠাৎ এক বিজ্ঞপ্তি দিয়ে দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করে ইউজিসি। বিষয়টি নিয়ে সমালোচনার সৃষ্টি হয়। ইউজিসি তদারককারী সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধে এমন ঘোষণা দিতে পারে না বলে প্রতীয়মান হয়।
এই পোস্টটি প্রকাশিত হয় ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫২ অপরাহ্ণ ১২:৫২ অপরাহ্ণ
চলতি বছরের গত আগস্ট মাসে ১ দশমিক ১৭ শতাংশ কমে সার্বিক মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১০ দশমিক…
জুলাই বিপ্লবে সকল শহীদে স্বপ্ন পূরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.…
রাষ্ট্রদূত মো. জসীম উদ্দিনকে নতুন পররাষ্ট্রসচিব করা হয়েছে। তিনি সাবেক পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের স্থলাভিষিক্ত…